Skip to main content

Posts

Featured post

দীর্ঘক্ষণ পড়া মনে রাখার উপায়ঃ

************************ ১. আত্মবিশ্বাস : --------------------- আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত। মনকে বোঝাতে হবে পড়াশোনা অনেক সহজ বিষয় আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে। তাহলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে হবে। কোনো বিষয়ে ভয় ঢুকে গেলে সেটা মনে রাখা বেশ কঠিন। আর পড়ালেখা করার উত্তম সময় হচ্ছে ভোর। সকালে মস্তিষ্ক ফ্রেশ থাকে। ২. কনসেপ্ট ট্রি --------------------- পড়া মনে রাখার ভালো কৌশল হলো ‘কনসেপ্ট ট্রি’। এ পদ্ধতিতে কোনো একটি বিষয়ে শেখার আগে পুরো অধ্যায়টি সাতটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের জন্য এক লাইনে একটি করে সারমর্ম লিখতে হবে। তারপর খাতায় একটি গাছ এঁকে সাতটি সারমর্মকে গাছের একেকটি পাতায় লিখে রাখতে হবে। পাতাগুলোতে প্রতিদিন চোখ বোলালেই অধ্যায়টি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যাবে। এটি একটি পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক ধারণা। বাংলা ও ভূগোলের জন্য এ কৌশলটি বেশি কার্যকর। ৩. কি ওয়ার্ড --------------------- যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলো ছন্দের আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। যেমন: রংধনুর সাত রং মনে রাখার সহজ কৌশল হলো ‘বেনীআসহকলা’ শব্দটি মনে রাখা। প্রতি...
Recent posts

অলিপর্বার চরিত্রের এই গুণগুলো জানতেই হবে।

📌 NOTES XII সংস্কৃত গল্পঃ বনগতা গুহা - Marks: 5  প্রশ্ন) *অলিপর্বার চরিত্র-বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো?* * উত্তর :*  শ্রী গোবিন্দকৃষ্ণ মোদক বিরচিত “ চোরচত্বারিংশী কথা”  নামক অনুবাদ গ্রন্থের প্রথম ভাগ “ বনগতা গুহা ”। অলিপর্বাই গল্পটির কেন্দ্রীয় চরিত্র। এখানে গরীব কাঠুরে অলিপর্বার দৈবসহায়তায় ধনভাণ্ডার প্রাপ্তির কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে অলিপর্বার কতগুলি চরিত্রবৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে। যেমন – 🎯 1) *দরিদ্র অলিপর্বা :* কাঠুরে অলিপর্বা ছিল দরিদ্র। সে বিয়ে করেছিল এক দরিদ্রের কন্যাকে। নিঃস্বের মত হতশ্রী এক কুটিরে ছিল তার বাস –“স নিঃশ্রীক উটজে কৃতাবাসঃ”। অতিকষ্টে নিজ স্ত্রী ও সন্তানদের পালন করতো সে – “মহতা কষ্টেন পুপোষ”। 🎯 2) *পরিশ্রমী*: পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করার পথকেই বেছে নিয়েছিল অলিপর্বা। তার সহোদর ভাই কশ্যপের মতো কোনও ধনবান ব্যক্তির কন্যাকে বিবাহ করে বিত্তবান হওয়ার ইচ্ছা তার ছিল না। প্রতিদিন ভোরে উঠে সে বনে যেত জ্বালানি কাঠ ছেদনের জন্য –“প্রত্যহমুষসি সমুথ্থায় ইন্ধনচ্ছেদনায় বিপিনং ব্রজতি”। তারপর সেই কাঠ নগরে এনে বিক্রি করতো। বিক্রয়ের অর্থ দিয়ে সংসার চালাত–“...

দ্বাদশ সংস্কৃতে অনুবাদ কীভাবে পড়বে?

★  দ্বাদশ সংস্কৃত ~ অনুবাদ ★  বাংলা থেকে সংস্কৃত (Marks 5- একটি) ■ নিচের অনুবাদগুলি খাতায় লিখে শিখে নাও।  ■ 1) *আকাশে সূর্য উঠছে। অন্ধকার রাত্রি অপগত হয়েছে। কৃজনকারী পাখিরা প্রভাতের আগমন ঘােষণা করছে। পুষ্করিণীতে পদ্ম প্রস্ফুটিত হচ্ছে।* *অনুবাদ*: আকাশে / গগনে সূর্যঃ ঊদেতি । তমসাচ্ছন্ন রজনী অপগতা। কূজন্তঃ বিহগাঃ প্রভাতসা আগমনং ঘােষয়ন্তি। পুষ্করিণ্যাং কমলানি প্রফুটন্তি।  ■ 2) *একটি সুন্দর বাগান। বাগানে সুন্দর সুন্দর গাছ ও লতা। গাছ ও লতায় সুন্দর সুন্দর ফুল। সেখানে ভ্রমরের মধুর গুঞ্জন। কোকিলের কুজনে বসন্ত সেখানে নিত্য বিরাজিত।* * অনুবাদ *: একম্ সুন্দরং উদ্যানম্। উদ্যানে সুন্দরাঃ বৃক্ষাঃ লতাশ্চ। বৃক্ষে লতাসু চ সুন্দরাণি পুষ্পাণি। তত্র ভ্রমরাণাং মধুরং গুঞ্জনম্। কোকিলানাং কূজনেন বসন্তঃ তত্র চিরং বিরাজতে।  3) দিন শেষ হয়ে এলে আকাশে চাঁদ উঠল তার উজ্জ্বল কিরণ ছড়িয়ে । তুষারে আবৃত পাহাড়ের পাদদেশে একটি সুন্দর হ্রদ ছিল ; তার জলে চাদের কিরণসমূহের ছায়া পড়েছিল । সে ছিল এক দারুণ দৃশ্য। অনুবাদ : দিবাবসানে গগনে চন্দ্ৰঃ তস্য উজ্জ্বলং কিরণং বিকীৰ্য্য উদেতি। তুষারেণ আবৃতস্য পা...

Asleep in the Valley সম্পূর্ণ বঙ্গানুবাদ

Xii English Poem ~~~~~~~~~~~~ ★ Asleep in the Valley ★  Poet: Arthur Rimbaud কবিতার সম্পূর্ণ বঙ্গানুবাদ   "ছােট সবুজ উপত্যকা যেখানে বইছে শান্ত নদী যেন লম্বা রুপােলি রেখা, অতি উজ্জ্বল  ঘাসে, পাহাড় চূড়া হতে নেমে আসে সূর্যের আলোকধারা সেই আলাে, শূন্য স্থানটি দেয় ভরে।  এক সৈনিক, খুব কমবয়সী, শুয়ে আছে খােলামুখে, ফার্ন হয়েছে তাঁর বালিশ, মাথার নিচে,  ঘুমিয়ে আছে লম্বা হয়ে লতাগুল্মের ঝোপে,  ঈষৎ পাণ্ডুর সে, সূর্যসিক্ত সবুজ শয্যায়। পদযুগল তার ফুলের মাঝে, ঘুমাচ্ছে সে। হাসি তার  যেন শিশুর মতো - শান্ত, ছলনাহীন |  হে প্রকৃতি, তুমি উষ্ণ রাখাে তাঁকে, ঠান্ডা লেগে যেতে পারে তাঁর।  গুঞ্জনরত পতঙ্গরা বিরক্ত করে না তাঁর বিশ্রামে;  ঘুমােয় সে সূর্যালােকে, একটি হাত তার বুকে;  রাখা শান্তিতে, দেহ পাশে শুধু তার আছে দুটি লাল গর্ত।" Join: https://www.facebook.com/groups/147932276144657/?ref=share

সমাস উচ্চমাধ্যমিক ও সংস্কৃত SLST

#Sanskrit_SLST #ব্যাকরণ #সমাস (40টি উদাহরণ)  ~~~~~~~~~~ * বিশালাক্ষঃ = বিশালে অক্ষিণী যস্য সঃ ( বহুব্রীহি ) বৃক্ষচ্ছায়া - বৃক্ষস্য ছায়া ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  নক্তন্দিবম্ = নক্তং চ দিবা চ ( দ্বন্দ্ব ) রাজপুত্রঃ = রাজ্ঞঃ পুত্রঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ ) পদকমলম্ - পদম্ এব কমল ( রূপক কর্মধারয় ) গ্রামান্তরম্ = অন্যঃ গ্রামঃ ( নিত্য সমাস ) রামানুজঃ = রামস্য অনুজঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  * চক্রপাণিঃ = চক্রং পাণৌ যস্য সঃ ( বহুব্রীহি ) * পিতৃসমঃ = পিত্রা সমঃ ( তৃতীয়া তৎপুরুষ )  * একোনঃ = একেন উনঃ ( তৃতীয়া তৎপুরুষ ) * বিপন্মুক্তঃ = বিপদঃ মুক্তঃ ( পঞ্চমী তৎপুরুষ ) * দূরাগতঃ = দুরাৎ আগতঃ ( পঞ্চমী তৎপুরুষ )  * বিদ্যাস্নাতকঃ = বিদ্যায়াঃ স্নাতকঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  *বলাহকঃ = বারীণাং বাহকঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  * কলাকুশলঃ = কলায়াং কুশলঃ ( সপ্তমী তৎপুরুষ )  * সভাপণ্ডিতঃ = সভায়াং পণ্ডিতঃ ( সপ্তমী তৎপুরুষ )  * দুর্জনঃ = দুষ্টঃ জনঃ ( প্রাদি তৎপুরুষ )  * প্রাচার্যঃ = প্রগতঃ আচার্য ( প্রাদি তৎপুরুষ )  * প্রপিতামহঃ = প্রগতঃ পিতামহঃ ( প্রাদি তৎপুরুষ )  *উরগঃ = উরস...