Skip to main content

Posts

Showing posts from 2020

দ্বাদশ সংস্কৃতে অনুবাদ কীভাবে পড়বে?

★  দ্বাদশ সংস্কৃত ~ অনুবাদ ★  বাংলা থেকে সংস্কৃত (Marks 5- একটি) ■ নিচের অনুবাদগুলি খাতায় লিখে শিখে নাও।  ■ 1) *আকাশে সূর্য উঠছে। অন্ধকার রাত্রি অপগত হয়েছে। কৃজনকারী পাখিরা প্রভাতের আগমন ঘােষণা করছে। পুষ্করিণীতে পদ্ম প্রস্ফুটিত হচ্ছে।* *অনুবাদ*: আকাশে / গগনে সূর্যঃ ঊদেতি । তমসাচ্ছন্ন রজনী অপগতা। কূজন্তঃ বিহগাঃ প্রভাতসা আগমনং ঘােষয়ন্তি। পুষ্করিণ্যাং কমলানি প্রফুটন্তি।  ■ 2) *একটি সুন্দর বাগান। বাগানে সুন্দর সুন্দর গাছ ও লতা। গাছ ও লতায় সুন্দর সুন্দর ফুল। সেখানে ভ্রমরের মধুর গুঞ্জন। কোকিলের কুজনে বসন্ত সেখানে নিত্য বিরাজিত।* * অনুবাদ *: একম্ সুন্দরং উদ্যানম্। উদ্যানে সুন্দরাঃ বৃক্ষাঃ লতাশ্চ। বৃক্ষে লতাসু চ সুন্দরাণি পুষ্পাণি। তত্র ভ্রমরাণাং মধুরং গুঞ্জনম্। কোকিলানাং কূজনেন বসন্তঃ তত্র চিরং বিরাজতে।  3) দিন শেষ হয়ে এলে আকাশে চাঁদ উঠল তার উজ্জ্বল কিরণ ছড়িয়ে । তুষারে আবৃত পাহাড়ের পাদদেশে একটি সুন্দর হ্রদ ছিল ; তার জলে চাদের কিরণসমূহের ছায়া পড়েছিল । সে ছিল এক দারুণ দৃশ্য। অনুবাদ : দিবাবসানে গগনে চন্দ্ৰঃ তস্য উজ্জ্বলং কিরণং বিকীৰ্য্য উদেতি। তুষারেণ আবৃতস্য পা...

সমাস উচ্চমাধ্যমিক ও সংস্কৃত SLST

#Sanskrit_SLST #ব্যাকরণ #সমাস (40টি উদাহরণ)  ~~~~~~~~~~ * বিশালাক্ষঃ = বিশালে অক্ষিণী যস্য সঃ ( বহুব্রীহি ) বৃক্ষচ্ছায়া - বৃক্ষস্য ছায়া ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  নক্তন্দিবম্ = নক্তং চ দিবা চ ( দ্বন্দ্ব ) রাজপুত্রঃ = রাজ্ঞঃ পুত্রঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ ) পদকমলম্ - পদম্ এব কমল ( রূপক কর্মধারয় ) গ্রামান্তরম্ = অন্যঃ গ্রামঃ ( নিত্য সমাস ) রামানুজঃ = রামস্য অনুজঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  * চক্রপাণিঃ = চক্রং পাণৌ যস্য সঃ ( বহুব্রীহি ) * পিতৃসমঃ = পিত্রা সমঃ ( তৃতীয়া তৎপুরুষ )  * একোনঃ = একেন উনঃ ( তৃতীয়া তৎপুরুষ ) * বিপন্মুক্তঃ = বিপদঃ মুক্তঃ ( পঞ্চমী তৎপুরুষ ) * দূরাগতঃ = দুরাৎ আগতঃ ( পঞ্চমী তৎপুরুষ )  * বিদ্যাস্নাতকঃ = বিদ্যায়াঃ স্নাতকঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  *বলাহকঃ = বারীণাং বাহকঃ ( ষষ্ঠী তৎপুরুষ )  * কলাকুশলঃ = কলায়াং কুশলঃ ( সপ্তমী তৎপুরুষ )  * সভাপণ্ডিতঃ = সভায়াং পণ্ডিতঃ ( সপ্তমী তৎপুরুষ )  * দুর্জনঃ = দুষ্টঃ জনঃ ( প্রাদি তৎপুরুষ )  * প্রাচার্যঃ = প্রগতঃ আচার্য ( প্রাদি তৎপুরুষ )  * প্রপিতামহঃ = প্রগতঃ পিতামহঃ ( প্রাদি তৎপুরুষ )  *উরগঃ = উরস...

দীর্ঘক্ষণ পড়া মনে রাখার উপায়ঃ

************************ ১. আত্মবিশ্বাস : --------------------- আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত। মনকে বোঝাতে হবে পড়াশোনা অনেক সহজ বিষয় আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে। তাহলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে হবে। কোনো বিষয়ে ভয় ঢুকে গেলে সেটা মনে রাখা বেশ কঠিন। আর পড়ালেখা করার উত্তম সময় হচ্ছে ভোর। সকালে মস্তিষ্ক ফ্রেশ থাকে। ২. কনসেপ্ট ট্রি --------------------- পড়া মনে রাখার ভালো কৌশল হলো ‘কনসেপ্ট ট্রি’। এ পদ্ধতিতে কোনো একটি বিষয়ে শেখার আগে পুরো অধ্যায়টি সাতটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের জন্য এক লাইনে একটি করে সারমর্ম লিখতে হবে। তারপর খাতায় একটি গাছ এঁকে সাতটি সারমর্মকে গাছের একেকটি পাতায় লিখে রাখতে হবে। পাতাগুলোতে প্রতিদিন চোখ বোলালেই অধ্যায়টি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যাবে। এটি একটি পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক ধারণা। বাংলা ও ভূগোলের জন্য এ কৌশলটি বেশি কার্যকর। ৩. কি ওয়ার্ড --------------------- যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলো ছন্দের আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। যেমন: রংধনুর সাত রং মনে রাখার সহজ কৌশল হলো ‘বেনীআসহকলা’ শব্দটি মনে রাখা। প্রতি...

Golpo: মাঝরাতের সেই মুখ

মাঝরাতের সেই মুখ ---- মঞ্জুল তালুকদার।     ডিসেম্বরের কনকনে শীতের রাত। গাড়িতে সহযাত্রীরূপে এক ব্যক্তিকে পেয়েছি। অদ্ভুত চেহারার, মুখখানা ছাগলের মতো। মনে হচ্ছে জীবন্ত এক পিশাচ! কী বিশ্রী, কী ভয়ানক ওই চেহারা। যেন কোনো দুর্ঘটনায় থেঁতলে গেছে মুখখানা। লোকটির শরীর দিয়ে তাজা রাসায়নিকের উগ্র বোটকা গন্ধ।     মানুষেরও আবার ছাগলের মতো মুখ হয় নাকি! কিন্তু নিজের চোখে যা দেখেছি তা অবিশ্বাস করি কীভাবে?     ঘটনাটা তাহলে শুরু থেকেই বলি। সেদিন রাতে আলিপুরদুয়ার জংশন স্টেশনে নেমেছি। রাত তখন প্রায় সাড়ে এগারোটা । ট্রেন থেকে নেমে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে একটি বাসে চড়ে বসেছি। গন্তব্য জয়ন্তী। এক আত্মীয়ের বিয়ে উপলক্ষে যাচ্ছি। এমনিতে এতো রাতে এই রুটে বাস থাকে না। গ্যারেজ থেকে গাড়িটি ফিরছিল। বাসের যাত্রীসংখ্যা মাত্র কয়েকজন। কন্ডাক্টর বললেন, জয়ন্তী এখান থেকে ঘন্টাখানেকের পথ।     ডিসেম্বর মাসের শীত জাঁকিয়ে পড়েছে। ডুয়ার্সের ঘন কুয়াশার চাদরে মোড়া চারিদিক। কালো পিচঢালা রাস্তা ও ঘন অন্ধকারের বুক চিরে বাসটি এগিয়ে চলেছে। রাতের হাড়-হিম করা শীতল বাতাস আলপিনের মতো গায়ে বিঁধছে। ...

উচ্চমাধ্যমিক XI সংস্কৃত : উৎস, কবি, অধ্যায়।

একাদশ শ্রেণি ★★★★★★ 1) দশাবতারস্তোত্রম্ কবি জয়দেব বীরভূমের কেন্দুলি গ্রাম "শ্রীগীতগোবিন্দম্" গীতিকাব্যের প্রথম সর্গ 'সামোদ-দামোদরঃ'। 2) মেঘদূতম্ কবি কালিদাস "মেঘদূতম্" গীতিকাব্যের 'পূর্বমেঘ'। ছন্দ মন্দাক্রান্তা। 3) ব্রাহ্মণ-চৌর-পিশাচকথা বিষ্ণুশর্মা রচিত "পঞ্চতন্ত্র"-র তৃতীয় তন্ত্র কাকোলূকীয়ম্ এর অষ্টম গল্প। 4) দশকুমারচরিতম্ মহাকবি দণ্ডী "দশকুমারচরিতম্" নামক গদ্যকাব্যের 'পূর্বপিঠীকা'র প্রথম উচ্ছ্বাস। 5) ভারতবিবেকম্ নাট্যকার যতীন্দ্রবিমল চৌধুরী "ভারতবিবেকম্" নাটকের প্রথম দৃশ্য। নাটকটির মোট দৃশ্যসংখ্যা :

উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ সংস্কৃত : উৎস, কবি, অধ্যায়।

উচ্চমাধ্যমিক সংস্কৃত গদ্য-পদ্য-নাটকের উৎস ও লেখক।  দ্বাদশ শ্রেণি ★★★★★ গদ্য 1) বনগতা গুহা গোবিন্দকৃষ্ণ মোদক "চোরচত্বারিংশী কথা" নামক গল্পগ্রন্থ। প্রথম ভাগ। 2) আর্যাবর্তবর্ণনম্ ত্রিবিক্রম ভট্টের "নলচম্পূ" কাব্যের প্রথম উচ্ছ্বাস। অলংকার : ভগ্নশ্লেষ অলংকার। পদ্য 3) শ্রীগঙ্গাস্তোত্রম্ কবি ও দার্শনিক শংকরাচার্য । অদ্বৈত বেদান্ত মতের প্রবক্তা । দক্ষিণ ভারতের কেরালার কালাডি গ্রাম। ছন্দ পজ্ঝটিকা। 4) কর্মযোগ : বেদব্যাস রচিত "মহাভারত" এর ভীষ্মপর্বের অন্তর্গত গীতার তৃতীয় অধ্যায়। গীতার মোট শ্লোক 700 টি। তাই গীতার অপর নাম "সপ্তশতী" নাটক 5) বাসন্তিক-স্বপ্নম্   শ্রীকৃষ্ণমাচার্য এর "বাসন্তিক-স্বপ্নম্" নাটকের প্রথম দৃশ্য। মোট অঙ্ক : 5 টি দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর পুড়ুকোটা নামক স্থান। উপস্থিত চরিত্র: রাজা ইন্দ্রবর্মা, রানি কনকলেখা, অনুচর প্রমোদ, বৃদ্ধপ্রজা ইন্দুশর্মা, কৌমুদী। নাম উল্লিখিত কিন্তু অনুপস্থিত : বসন্ত, মকরন্দ।